স্পোর্টস No Further a Mystery

Wiki Article

ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিচিতি এবং ‘অপরিশোধিত’ নির্বাচনি প্রচারশৈলী তাকে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের ভোটে হারিয়ে দিতে সাহায্য করেছিল। তবে প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার কার্যকালে বিতর্কও কম হয়নি। মাত্র একদফাই ক্ষমতায় ছিলেন তিনি।

আবারও ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা, হামলাকারী সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার কার্যকাল শেষ হয়ে যাওয়ার পরই একটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে যা যুক্তরাষ্ট্রে তোলপাড় শুরু করে। ক্ষমতায় থাকাকালীন সুপ্রিম কোর্টে তার মনোনীত যে তিনজন ডানপন্থী বিচারপতিকে মনোনীত করেছিলেন মি.

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞার জন্য পিটিশন

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে ফ্লোরিডায় উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের সামনে ভাষণ দেওয়ার সময় এই ঘোষণা দেন তিনি। খবর বিবিসির। 

নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

‘ট্রাম্পকে হত্যা চেষ্টা সাজানো ছিল’ কেন মনে করছেন মার্কিন ভোটাররা?২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছবির ক্যাপশান, মি. ট্রাম্পের উপর বন্দুক হামলার পরের ছবি।

ট্রাম্প শুরুতে দাবি করেন যে তিনি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই নীতি বন্ধ করতে পারবেন না এবং ডেমোক্র্যাটদের দোষারোপ করেন পরিবারের সদস্যদের আলাদা করার জন্য,[১৯৪] কিন্তু ২০১৮ সালের জুনে জনমতের চাপে তিনি পিছু হটেন এবং নির্দেশ দেন যে অভিবাসী পরিবারগুলোকে একত্রে আটক রাখা হবে, যদি না "শিশুর জন্য ঝুঁকি" থাকার আশঙ্কা থাকে।[১৯৫][১৯৬] পরে এক বিচারক আদেশ দেন যাতে এসব পরিবারকে পুনরায় একত্র করা হয় এবং সীমিত কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আর যেন পরিবার বিচ্ছিন্ন না করা হয়।[১৯৭][১৯৮] তবে এই আদেশের পরও ১,০০০-র বেশি শিশুকে তাদের পরিবারের থেকে আলাদা করা হয়েছিল।[১৯৯]

অন্যদিকে, নিজের ভাষণে বাইডেন প্রশাসনের নীতি ও নানান পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন মি. ট্রাম্প।

সভাপতি: ট্রাম্প প্লাজা অ্যাসোসিয়েটস্‌, এলএলসি

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক বিতর্কিত অধ্যায় রয়েছে। একাধিকবার যৌন নির্যাতন ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুই পৃথক জুরি রায় দেয় যে লেখিকা ই জিন ক্যারলের তার বিরুদ্ধে তোলা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই লেখিকার মানহানি করেছেন।

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

https://dailysabasbd.com/